• শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী জীবন রক্ষার্থে কতিপয় ব্যক্তিবর্গ কে মানবিক আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল: আইএসপিআর সোস্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়িয়ে দেশের পরিস্থিতি বিনষ্ট করছে কিছু গুষ্ঠি যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত আগস্ট মাসে ঢাকা সফর আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকায় তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাতে ইঞ্জিনে আগুন, জরুরী অবতরণ ফিল্ড মার্শাল হলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির নতুন পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আলম সিয়াম ভারতের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ পাক-ভারত যুদ্ধবিরতির সময়সীমা আবারও এক ধাপ বাড়লো আমেরিকার ইতিহাসের বৃহত্তম বিক্রয় চুক্তির স্বাক্ষর হয়েছে সৌদির সাথে

ভোলার ২৫’শত পরিবারের কাছে পৌঁছেছে রেড ক্রিসেন্টে সোসাইটির ত্রান-সামগ্রী

সাব্বির আলম বাবু ভোলা প্রতিনিধি
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১

ভোলার ২৫’শত পরিবারের কাছে পৌঁছেছে রেড ক্রিসেন্টে সোসাইটির ত্রান-সামগ্রী

ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলো যেন খাবারের সংকটে কিংবা অসুস্থ হয়ে না পড়ে, সে জন্য বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ফোর্কাস্ট বেইসড আর্লি অ্যাকশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে উপকূলীয় জেলা ভোলার সাত টি উপজেলার মধ্যে ভোলা সদর উপজেলারঃ ধনিয়, রাজাপুর, রামদাসপুর, মাজেরচর কাচিয়া, উত্তর দিঘলদী। দৌলতখান উপজেলারঃ মেদুয়া, ভবানিপুর।বোরহানউদ্দিন উপজেলার মানিকা, তজুৃমদ্দিন উপজেলার চাচরা ,লালমোহন উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ, চরফ্যাশন উপজেলার, মজিবনগর,চর আইচা এবং মনপুরায় মনপুরা ইউনিয়ন ও হাজিরহাট ইউনিয়নের মোট ২৫’শত পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে সৃষ্ট ঝড়ো বাতাসে সরকারি হিসাবে ভোলার ৭টি উপজেলায় ১১ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এর মধ্যে আংশিক বিধ্বস্ত হয়েছে ৭ হাজার ৭৩০টি ঘর। সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৩ হাজার ৫৭৯টি ঘর। এসব পরিবারের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত ২৫০০ পরিবারকে আড়াই কেজি চিড়া, এক কেজি চিনি, দুই লিটার পানি, দুটি সাবান, বিস্কুট, সার্জিক্যাল মাস্ক, স্যালাইন, শুকনা খাবারসহ হাইজিন পার্সেল, তারপলিন বিতরণ করা হয়।এই ত্রাণ কার্যক্রম সঠিক ভাবে পরিচালনা করেছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ভোলা জেলা ইউনিটের সম্মানিত সেক্রেটারি জনাব মোঃ আজিজুল ইসলাম ও নির্বাহী আলহাজ্ব ফেরদৌস আহমেদ। ত্রান সামগ্রী মানুষের কাছে পৌছাতে যারা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন তারা হলেন বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ভোলা জেলা ইউনিটের যুব প্রধান আদিল হোসেন তপু, প্রশিক্ষণ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সাদ্দাম হোসেন রনি, যুব সদস্যদের মধ্যে নাঈম হাসান, রহমান মিম, সুমন, নোমান, আল-আমিন সহ আরো অনেকেৃভোলা রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সেক্রেটারি মো. আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘আর্তমানবতার সেবায় যেকোনো দুর্যোগে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সবার আগে সাড়া দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো যেন খাবারের সংকটে কিংবা অসুস্থ হয়ে না পড়ে, সে জন্য রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ফোর্কাস্ট বেইসড আর্লি অ্যাকশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে উপকূলীয় জেলা ভোলার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি। আমরা ভোলা জেলা ইউনিট ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পর্যবেক্ষণ করে তাদের মাঝে এই ফুড প্যাকেজ পৌঁছে দিচ্ছি।ত্রান পেয়ে খুব খুশি হয়েছেন উপকূলীয় এলাকার ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষে গুলো।প্রতিটি স্পটের ত্রান কার্যক্রম অডিট করেছিলেন কেন্দ্রীয় রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি থেকে প্রেরণকৃত দুজন সদস্য, এনডিআরটি মোঃ সোহাগ ও এনডিডব্লিউআরটি বরকত।

বিডিনিউজইউরোপটোয়েন্টিফোরডটকম/১০জুন/জই


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ